৫টি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ ২০২২
অনলাইন ভিত্তিক কিছু কিছু কাজ খুবেই জনপ্রিয়। যে সকল ফ্রিল্যান্সিং কাজ সব সময় পাওয়া যায় সেই গুলোর একটি তালিকা তৈরি করা যাক। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে। যে সকল কাজ নিয়ে আলোচনা করা হবে তার বাইরে অনেক কাজ আছে যে গুলো জনপ্রিয়।
কন্টেন্ট এডিটিং
কন্টেন্ট রাইটিং বিষয়টি সবাই আমরা জানি। তার পরেও একটু বলে রাখি। যখন কোন বিষয় ভিডিও, লেখা, ছবি বা অন্য কোন মাধ্যমে সকলের সামনে প্রর্দশন করা হয় তখন তাকে কন্টেন্ট রাইটিংবলে।
যেমন আপনি আমার এই লেখাটি একটি কন্টেন্ট। আমার এই লেখাটিকে আপনি আর্টিকেল রাইটিং বলতে পারেন। যাহো আসল কথায় আসা যাক।
একজন আর্টিকেল রাইটার, আর্টিকেল লেখার কাজ করে। একজন কন্টেন্ট এডিটর, লেখা আর্টিকেল গুলো বানান, গঠন, ভুল সংশোধন ইত্যাদি বিষয় ঠিক করে থাকে।
কন্টেন্ট রাইটারের থেকে একজন কন্টেন্ট এডিটর বেশি আয় করে থাকে। কারন একজন কন্টেন্ট এডিটর, কন্টেন্ট রাইটারের থেকে বেশি অভিজ্ঞ।
কন্টেন্ট এডিটিং দক্ষতাঃ কন্টেন্ট এডিটর হওয়ার জন্য ইংরেজী ভাষার উপর দক্ষতা থাকাটা জরুরি। এবং ইংরেজী ভাষার গ্রামারে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
কাজঃ কন্টেন্ট এডিটর একই সাথে রাইটিং এবং এডিটিং দুইটি কাজ করে থাকেন। সুতরাং যে কোন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে আপনার কাজের কোন অভাব হবে না। আপনি অনলাইন ভিত্তিক এজেন্সি গুলো সিভি ড্রপ করতে পারেন। সব কিছু ঠিক থাকলে উচ্চ পর্যায়ের কোন এজেন্সিতে আপনার জব হয়ে যেতে পারে।
একজন কন্টেন্ট এডিটর প্রতি ঘন্টায় ২০ ডলার থেকে ১০০ ডলার পর্যন্ত চার্জ করে থাকে।
মোবাইল যে সকল ফ্রিল্যান্সিং কাজ করা যায়
ট্রান্সলেটর জব
ট্রান্সলেটর হল এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় রূপান্তর। আপনি বর্তমানে যে লেখাটি পড়ছেন সেটা যদি কেউ ইংরেজীতে ট্রান্সলেট করে তাহলে তাকে ট্রান্সলেটর বলে।
ধরলাম, বাংলাদেশে আপনার একটি ডিজিটাল মার্কেটিং কোম্পানি আছে। এখন একজন কোরিয়ান ক্লাইন্ট আপনাকে একটি ইমেইল করল তার ভাষায়। আপনি যেহেতু কোরিয়ার ভাষা বুঝেন না সুতরাং আপনি অবশ্যই একজন ট্রান্সলেটর খুজবেন যে কোরিয়ান ভাষা ট্রান্সলেট করতে পারে।
বর্তমানে অনলাইন এবং অফলাইন মার্কেট প্লেসে ট্রান্সলেটরদের চাহিদা অনেক। আপনি একই সাথে ২ টা থেকে ৩ টা ভাষা শিখে রাখতে পারলে আপনার কাজের অভাব হবে না। এবং বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেস গুলোতে ভাষা ট্রান্সলেটরের প্রচুর চাহিদা রয়েছে।
নোটঃ আপনি বলতে পারেন ভাষা ট্রান্সলেটর করার জন্য গুগল ট্রান্সলেটর সহ অনেক ধরনের অ্যাপ রয়েছে। আপনার জানার সুবিধার জন্য বলে রাখি এই সকল অ্যাপ দিয়ে ভাষা ট্রান্সলেট করা যায় কিন্তু সেই ট্রান্সলেট ভাষা বোঝা কঠিন হয়ে যায়।
আমি কিভাবে ভাষা ট্রান্সলেটর হব?
আপনি কোন ভাষায় পারদর্শি হতে চাইলে কোর্স ছারা বিকল্প নেই। আপনাকে অবশ্যই ভাষা শিক্ষার উপর কোর্স করতে হবে। অনলাইনে অনেক প্লাটফর্ম আছে যেখান থেকে অনেক কম খরচে ভাষা শিক্ষার কোর্স করতে পারবেন। Udemy থেকে কোর্স করতে পারেন।

English, Spanish, Arabic, Russian, Ukrainian, Polish, Catalan, Ireland, Bulgaria, Portugeses, Korean, Japanese এই ভাষা শিখে রাখতে পারেন। একটি বিষয় জরুরি যে কোন ভাষা শেখার আগে আপনাকে অবশ্যই ইংরেজী জানতে হবে।
কারন ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম গুলোতে ইংরেজী থেকে অন্য ভাষা ট্রান্সলেট করার কাজ পাওয়া যায়।
ফেক অর্থ আয় করার অ্যাপ কিভাবে চিনবেন?
কাজ কোথায় পাওয়া যাবে এবং আয়?
ভাষা ট্রান্সলেটর বিভিন্ন ধরনের সরকারি এবং বেসরকারী প্রজেক্ট গুলোতে কাজ করার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। তাছারা ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম গুলোতে ট্রান্সলেটর কাজের কোন অভাব নেই।
শুরুর দিকে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট গুলোতে কাজ করতে পারেন। আস্তে আস্তে আপনি নিজের পোর্টফলিও তৈরি করে দেশি এবং বিদেশী এনজিও গুলো সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
একজন প্রোফেশনাল ভাষা ট্রান্সলেটর প্রতি মাসে কয়েক হাজার ডলার ইনকাম করে থাকে। অভিজ্ঞ ভাষা ট্রান্সলেটর প্রতি মাসে মিনিমাম ২০০০ থেকে ৫০০০ হাজার ডলার পর্যন্ত আয় করে।
ভাষা ট্রান্সলেটর ওয়ার্ক সোর্সঃ Translation Jobs
ভার্চুয়াল কল সেন্টার জব
সকল ডোমেইন এবং হোস্টিং কোম্পানি গুলো তাদের কাস্টমারদের সার্ভিস দেওয়ার জন্য ভার্চুয়াল কল সেন্টার সহকারী নিয়োগ করে থাকে।
আপনার ডোমেইন এবং হোস্টিং বিষয়ে বিস্তারিত জ্ঞান এবং প্রাকটিক্যাল জানা থাকলে একজন ভার্চুয়াল এ্যাসিস্টেন্ট হয়ে কাজ করতে পারবেন।
শুধু ডোমেইন এবং হোস্টিং কোম্পানি নয়। আরও অনেক অনলাইন সার্ভিস প্রভাইডার এজেন্সি বা কোম্পানি আছে যারা এই ধরনের ফ্রিল্যান্সার নিয়োগ করে থাকে।
একটা উদাহরন দেওয়া যাক, আমার একটি ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি আছে। প্রতিদিন ২০ টা থেকে ৩০ টা কাস্টমারের কল আসে। এতো গুলো কল আমার একার পক্ষে রিসিভ করা সম্ভব নয়।
আমি একজন ফ্রিল্যান্সার হায়ার করলাম যে আমার এজেন্সির কাস্টমারের কল রিসিভ করবে এবং সমস্যা গুলো এন্ট্রি করবে। প্রয়োজনে সাধারন কিছু সমস্যার সমাধান নিজে করে দিবে।

কিভাবে ভার্চুয়াল কল সেন্টারের কাজ শিখব?
যে কোন ২টি বা ৩টি বিষয়ে নিয়ে ভালো ভাবে জানুুন। যেমন আপনি ওয়েবসাইটের সি-প্যানেল নিয়ে বিস্তারিত জানেন। প্রয়োজনে অনলাইনে বা অফলাইনে কোর্স করুন। আপনাকে সি-প্যানেলের প্রতিটি বিষয় জানতে হবে।
একটি বা দুইটি বিষয় সব্বোর্চ অভিজ্ঞতা অর্জন করার পর, বিভিন্ন ধরনের এজেন্সি গুলোতে ভার্চুয়াল এ্যাসিস্টেন্ট কাজের জন্য দরখাস্ত করতে পারেন। আপনার কাজের দক্ষতা থাকলে অবশ্যই কাজ পাবেন।
তাছার ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে ভার্চুয়াল কল সেন্টারে কাজ করার জন্য ফ্রিল্যান্সার হায়ার করা হয়ে থাকে। আপনি যে কোন বিষয় অভিজ্ঞ হয়ে থাকলে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে আপনার নামে একটি প্রোফাইল ওপেন করে সার্ভিস দিতে পারেন।
আয়ঃ ভার্চুয়াল কল সেন্টারের জবের জন্য ঘন্টা ভিত্তিক পেমেন্ট করা হয়ে থাকে। আপনি কোন কাস্টমারকে ১ ঘন্টা সার্ভিস দিলেন এর বিনিময়ে ১০ ডলার বা ২০ ডলার পেমেন্ট করা হবে। কোন দিন কাজ না থাকলে, পেমেন্ট পাবেন না।
সোস্যাল মিডিয়া ম্যানেজার
প্রতিটি অনলাইন ভিত্তিক সার্ভিস প্রভাইডারের সোস্যাল মিডিয়া প্রোফাইল আছে। সার্ভিস প্রদান কারি কোম্পানি বা এজেন্সি গুলো তাদের পন্য বা সেবার প্রচারের জন্য সোস্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম গুলো ব্যবহার করে থাকে ।
তাছাড়া সোস্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মের কোম্পানি গুলো সরাসরি ফিল্ড পর্যায়ের কাস্টমারের ফিডব্যাক নিতে পারে। ফিডব্যাকের মাধ্যমে কোম্পানি গুলো তাদের পন্য বা সেবার মান বৃদ্ধি করতে পারে।
প্রতিদিন নতুন নতুন অফার বা সার্ভিস আপডেটের জন্য সোস্যাল প্লাটফর্ম গুলো পোষ্ট পাবলিশ করতে হয়। তাছারা কাস্টমারের কোন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য সোস্যাল মিডিয়া ম্যানেজার দরকার হয়।
সোস্যাল মিডিয়া ম্যানেজারের কাজ কি?
নিয়মিত পোষ্ট আপডেট করা। কাস্টমারের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়া। নতুন নতুন কন্টেন্ট ক্রিয়েট করে কাস্টমারদের সাথে সংযোগ বৃদ্ধি করা। কাস্টমারের ফিডব্যাগ গ্রহন করা। এবং সোস্যাল মিডিয়া থেকে প্রাপ্ত পজেভিট এবং নেগেভিট তথ্য গুলো কোম্পানি বা এজেন্সির কাছে রিপোর্ট করা।

কোথায় কাজ পাবো এবং আয় কত?
সোস্যাল মিডিয়া ম্যানেজার মাসিক ভিত্তিতে নিয়োগ করা হয়ে থাকে। এবং প্রতিমাসে আপনার মাসের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকবে যদি আপনার সার্ভিস ভালো হয়।
সোস্যাল মিডিয়া ম্যানেজারের কাজ অনলাইন এবং অফলাইন দুই ভাবে করা যায়। ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম গুলো থেকে কাজ পেলে দীর্ঘ দিন ধরনে করতে হবে।
এই কাজের দক্ষতা মূলত ইংরেজী ভাষাটা কে প্রধান্য দেওয়া হয়। যদি দেশি কোন কোম্পানি বা এজেন্সি হয়ে থাকে সেই ক্ষেত্রে সমস্যা কম কিন্তু বাইরের দেশের কোম্পানি হলে ইংরেজী জানতে হবে।
একজন সোস্যাল মিডিয়া ম্যানেজা মাসে ৩০০ থেকে ৪০০ ডলার পর্যন্ত চার্জ করে থাকে। মাসিক বেতন বা চার্জ নির্ভর করবে আপনার কাজের উপর।
অনেক সময় ঘন্টা ভিত্তিক পেমেন্ট করা হয়ে থাকে। একজন সোস্যাল মিডিয়া ম্যানেজার ঘন্টা প্রতি ১০ থেকে ১৫ ডলার পর্যন্ত চার্জ করে থাকে।
এসইও ( সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন )
সার্চ ইঞ্জন বলতে যে সকল ওয়েবসাইটে গিয়ে আমরা কোন কিছু সার্চ করে সেই ওয়েবসাইট থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করি।
নোটঃ সার্চ ইঞ্জিন একটি লাইব্রেরীর মত যেখানে কোটি কোটি তথ্য সংরক্ষিত আছে। আপনাকে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ি সার্চ দিয়ে তথ্য বের করে নিতে হবে।
গুগল একটি ওয়েবসাইট ( গুগলের বিভিন্ন ধরনের সার্চ ইঞ্জিন গুলোকে আমরা টুল বলতে পারি ) । আমরা গুগলে গিয়ে আমাদের প্রয়োজনীয় তথ্যের সন্ধান করি।
আমরা যে কোন বিষয় নিয়ে সার্চ করার সময় গুগল কয়েক লক্ষ রেজাল্ট আমাদের সামনে হাজির করে। তার মধ্যে সেরা দশটি রেজাল্ট প্রথম পেজে থাকে।

পপুলার ফ্রিল্যান্সিং জব লিখে গুগলে সার্চ করার ফলে ০.৪৯ সেকেন্ড প্রায় ২ কোটি রেজাল্ট আমার সামনে প্রদান করা হয়েছে।
এখন প্রশ্ন হল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি?
আমরা গুগলের সার্চ রেজাল্টে ১ থেকে ১০ এর মধ্যে যে সকল ওয়েবসাইট প্রদর্শন করে তার কত গুলো বিশেষ কারন বলে। যে গুলোকে গুগল সার্চ র্যাঙ্ক ফ্যাক্টর বলে। যদিও গুগল কোন দিন তাদের র্যাঙ্কিঙ্ক ফ্যাক্টর গুলো মানুষের সামনে তুলে ধরে নাই।
এর পরেও মানুষ কাজ করতে করতে বুঝতে পেরেছে কি কি কাজ করলে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ গুগল সার্চ রেজান্টের ১ থেকে ১০ নাম্বরের মধ্যে পাওয়া যাবে।
একজন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেমন ওয়ার্কারের কাজ হলে গুগল র্যাঙ্কি ফ্যাক্টর গুলো ঠিক করা। যাতে করে একটি ব্লগ বা সার্ভিস ওয়েবসাইট গুগলে র্যাঙ্ক করে।
কাজের চাহিদাঃ

Upwork ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটি ভিজিট করলে বুঝতে পারবেন একজন এসইও ওয়ার্কার কি পরিমান অর্থ আয় করে থাকে।
কেন কাজের চাহিদা?
আপনি চিন্তা করুন প্রতিদিন প্রায় কয়েক লক্ষ বিজনেস ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে। এবং সকল ওয়েবসাইট ওনার চাচ্ছে তাদের ওয়েবসাইট যেন র্যাঙ্ক করে।
কারন ওয়েবসাইট র্যাঙ্ক করার উপর নির্ভর করে আপনি ক্লাইন্ট পাবেন কি না। সুতরাং বুঝতেই পারছেন মার্কেট প্লেস গুলোতে প্রচুর কাজের চাহিদা রয়েছে।
অব্যশই এসইও ওয়ার্কারের অনেক ধরন আছে যেমন
- অন-পেজ এসইও
- টেকনিক্যাল এসইও
- অফ-পেজ এসইও
এর মধ্যেও আবার অনেকে ওয়ার্কার শুধু নিদিষ্ট কিছু কাজ করে। আপনি চাইলে যে কোন একটি বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করে এই ফিল্ডে আসতে পারেন।
কোর্স করুনঃ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের উপর আপনি অনেক গুলো কোর্স পাবেন অনলাইনে। প্রথমে ইউটিউব থেকে বেসিক ধারনা সংগ্রহ করে কোর্স করতে পারেন। কোর্স করার সাথে সাথে নিজের একটি ব্লগ সাইট ওপেন করে প্রাকটিস শুরু করবেন। যত বেশি প্রাকটিস করবেন তত বেশি শিখতে পারবেন।

Udemy সার্চ ইঞ্জিন কোর্স।
শেষ কথা
সর্বমোট ৫টি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং জবের কথা তুলে ধরা হয়েছে। এর মানে এই নয় যে, অন্য কোন জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং জব নেই।
অনেক ধরনের ফ্রিল্যান্সিং ওয়ার্ক আছে যাদের জনপ্রিয়তা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেমন,
- ভিডিও এডিটিং
- ডাটা প্রোসেসিং
- আরর্টিকেল টু ভিডিও
- ভিডিও মার্কেটিং
- ইমেইল মার্কেটিং
- কন্টেন্ট মার্কেটিং
- ব্রান্ডিং
- মোবাইল অ্যাপ মার্কেটিং
- Resume Writing
উপরে উল্লেখ্য করা প্রতিটি কাজের চাহিদা আছে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট গুলোতে। সব কিছুর মূলে আসল বিষয় হল দক্ষতা। আপনি আপনার কাজে যত বেশি দক্ষ হবেন আপনি তত বেশি সফল হতে পারবেন।
দক্ষ ওয়ার্কার ছাড়া মার্কেট প্লেস গুলোতে টিকে থাকা সম্ভব নয়। সুতরাং আপনি যে কোন কাজ শিখুন, সেটা ভালো ভাবে শিখতে হবে।
ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
Click the above button to visit next page
You visited 1/10 pages