এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম । ব্লগ লেখার নিয়ম ২০২২
প্রতিটি এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুলো যথাযথ ভাবে মেনে চলা হলে আপনার ব্লগ গুগলের প্রথমে পেজে র্যাঙ্ক করার সম্ভবনা বৃদ্ধি পাবে। প্রতিটি ব্লগ লিখতে গেলে আপনাকে নিয়ম মেনে চলতে হবে বিষয়টা কিন্তু তেমন নয়। কিন্তু একটি নিদিষ্ট ফরমেটের মধ্যদিয়ে ব্লগ লেখা শেষ করতে পারলে সার্চ রেজাল্টে সুবিধা করা যায়।
ব্লগের ফরমেট অনেক ধরনের হয়ে থাকে যেমন লিষ্ট পোষ্ট, প্রশ্ন মূলক পোষ্ট, রিভিউ, চেকলিষ্ট, প্রাথমিক ধারনা বা ভিত্তি, প্রশ্ন এবং উত্তর ফরমেট, কারন মূলক লিষ্ট পোষ্ট, কৌশল বর্ননা, রিসার্স এবং শেয়ার ইত্যাদি।
আর্টিকেল লেখার নিয়ম মেনে চলা কি বাধ্যতামূলক
প্রতিটি সেক্টরে প্রফেশনাল এবং ননপ্রফেশনাল বলে একটি বিষয় আছে। আপনি যদি একজন নন প্রফেশনাল ব্লগার হয়ে থাকেন। এর জন্য আপনাকে ব্লগ লেখার নিয়ম মেনে চলার কোন দরকার নেই।
কিন্তু একজন প্রফেশনাল ব্লগারকে অবশ্যই ব্লগ কিভাবে লিখতে হয় এটা মেনে চলা উচিত। আমি শিক্ষক হলে এটা আমার দ্বাতীয়তে আমি কিভাবে আমার ছাত্র/ছাত্রীদের ভালো বোঝাতে পারবো।
সুতরাং আপনি প্রফেশনাল ভাবে ব্লগিং করতে চাইলে এটা জানা দরকার যে কিভাবে ব্লগ লিখতে হয়। ব্লগ লেখার নিয়ম গুলো মেনে চলার কোন বাধ্যবাধকতা নেই।
আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে নিয়মের গুরুত্ব কত টুকু
দেখুন গুগল কিন্তু কোন মানুষ নয়। গুগল একটি সিস্টেম যেখানে একটি আর্টিকেলের লেখা বোঝার জন্য কত গুলো প্রোগ্রাম সাজানো আছে।
গুগল রোবর্ট আপনার ব্লগ পোষ্ট ভিজিট করার সময় বুঝতে পারে আপনার লেখাটি কোন বিষয়ের উপর এবং আপনি বিষয়টি কত টুকু ভালো ভাবে উপস্থাপন করতে পেরেছেন।
গুগল একটি ব্লগের প্রথম র্যাঙ্কটি এভাবেই প্রদান করে। আপনার লেখার কোয়ালিটি গুগল রোবর্ট বুঝতে পারে। এই কারনে আপনি কোন ব্লগ পোষ্ট একটি নিদিষ্ট সিস্টেম মেনে করেন তাহলে গুগল রোবর্টের বিষয়টি বুঝতে সহজ হবে।
আপনি কতটা স্মার্ট ভাবে কাজ করবেন এটা সম্পর্ন ভাবে আপনার উপর নির্ভরশীল। যত বেশি নিয়মের মধ্যদিয়ে কাজ করবেন তত বেশি সফলতা পাবেন।
দিন শেষ আমরা প্রতিটি মানষ সফলতা গল্প শুনতে পছন্দ করি। সফলতা শুধু কাজ করলে আসে না। একই সাথে আপনি কি ভাবে কাজ করছেন তার উপর নির্ভর করে।
এসইও ফ্রেন্ডলী আর্টিকেল লেখার সময় যে দিক গুলো খেয়াল রাখতে হবে।
১. কিওয়ার্ড রিসার্স
২. আর্টিকেল টাইটেল
৩. আর্টিকেল ফরমেট
৪. আর্টিকেল সাব হেডিং
৫. আর্টিকেল প্রয়োজনীয় ছবি এবং গ্রাফ
৬. আর্টিকেল পোষ্টে ইন্টারনাল লিংক
৭. আর্টিকেল পোষ্টে এক্সট্রারনাল লিংক
৮. আর্টিকেল ইউআরএল
৯. আর্টিকেল ক্যাটাগরি
১০. আর্টিকেল মেটা ডাটা
ব্লগ পোষ্টের কিওয়ার্ড রিসার্স
কোন ব্লগ লেখার আগে আপনাকে একটি নিদিষ্ট বিষয় সিকেক্ট করতে হবে। সেই নিদিষ্ট বিষয়টাকে কেন্দ্র করে সম্পর্ন লেখাটি লিখতে হবে। যেমন আমার এই লেখার বিষয় হল আর্টিকেল কিভাবে লিখবেন? সেই সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করা।
আর্টিকেল লেখার আগে কিওয়ার্ড রিসার্স না করলে আপনি বুঝতে পারবেন না যে কোন কোন বিষয় নিয়ে লিখলে মানুষ আপনার ব্লগ পোষ্ট টি খুঁজে পাবে।
কিওয়ার্ড রিসার্স করার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন লেখার জন্য যে বিষয় বাছাই করেছেন তার প্রতি মাসে কত গুলো সার্চ হয়। কিওয়ার্ড নিয়ে লেখা পোষ্ট করলে গুগল র্যাঙ্কে আসা সম্ভব কি না। এবং যে বিষয়টি নিয়ে লিখবো তার সাথে কোন কোন বিষয় যোগ করা দরকার হবে।
কিভাবে কিওয়ার্ড রিসার্স করবেন?
কিওয়ার্ড রিসার্স করার জন্য অনেক টুল রয়েছে। আমি তিনটি ফ্রি প্লান শেয়ার করছি আশা করছি আপনার ভালো লাগবে।
Ahref কিওয়ার্ড রিসার্স টুলঃ Ahref কিওয়ার্ড রিসার্স টুলের পেইড এবং ফ্রি ভার্সন দুইটি আছে। আপনি ফ্রি টুলটি ব্যবহার করে বাংলা ব্লগ লিখতে পারবেন।
প্রথমে Ahref Keyword Generator টুলে প্রবেশ করুন। তার পর আপনি আপনার দেশ সিলেক্ট করুন। আপনি যে বিষয় টা নিয়ে কিওয়ার্ড খুঁজতেছেন সেটা লিখুন। ফাইন্ড কিওয়ার্ডে ক্লিক করলে কিওয়ার্ড লিষ্ট দেখতে পাবেন।

গুগল সাজেস্টঃ কোন কিছু গুগলে সার্চ করতে গেলে প্রথম দশটি রেজাল্ট প্রকাশ করার পর। নিচের দিকে আপনি বেশ কিছু সাজেস্ট প্রশ্ন দেখতে পাবেন। যেখানে লেখা থাকে “সংশ্লিষ্ট সার্চ”
আমি ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে গুগলে সার্চ করার ফলে “সংশ্লিষ্ট সার্চ” রেজাল্ট দেখাচ্ছে। আপনি চাইলে এখান থেকে কিওয়ার্ড নিয়ে ব্লগ লিখতে পারেন।

সংলিষ্ট সার্চ রেজাল্ট গুলো দেখে আপনি বুঝতে পারবেন মানুষ কোন কোন বিষয় গুলো সার্চ করে থাকে। আপনি সেই অনুযায়ি আপনি আপনার বিষয় গুলো লিখতে পারবেন।
আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি সংশ্লিষ্ট সার্চ আপনাকে একটি বিষয় যথেষ্ট সহযোগিতা করবে সেটা হল “গুগল সার্চ ইন্টেন্ট”। গুগল সার্চ ইন্টেন্ট হল আপনি যে বিষয়টি লিখছেন তার সাথে কোন কোন বিষয় গুলো যুক্ত করলে যে ব্যক্তি সার্চ করছে তার প্রশ্নের যথার্থ উত্তর দেওয়া যাবে।
গুগল কিওয়ার্ড প্লানারঃ গুগল কিওয়ার্ড প্লানার গিয়ে আপনি যে বিষয়ে ব্লগ লিখতে চান সেই বিষয়ে সার্চ করুন। যে কিওয়ার্ড নিয়ে সার্চ করবেন তার কম্পিনিশন, সার্চ ভ্যালু, সার্চ পরির্বতন, সহ আরও অনেক বিষয় আপনি দেখতে পাবেন।
আসলে গুগল কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলটি তৈরি করা হয়েছে যারা গুগলে বিজ্ঞাপন প্রদান করে তাদের জন্য। তবে আপনি এই টুল থেকে ধারনা নিয়ে ব্লগ লেখা কাজটি করতে পারবেন।

কিওয়ার্ড রিসার্স করা শেষ হয়ে গেল দ্বিতীয় যে কাজটি করতে হবে সেটা হল ব্লগের টাইটেল লেখা।
আর্টিকেল টাইটেল
আর্টিকেল টাইটেল মানে হেডিং। আমরা কোন কিছু লেখার আগে যেমন একটি শিরোনাম ব্যবহার করি তেমনি হল ব্লগ টাইটেল। টাইটেল দেখে বুঝা যায় কোন ধরনের বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে।
টাইটেল বিষয়টি আরও স্পস্ট করে বলতে হলে বলা যায় নিউজ পেপার লেখার শিরোনাম। তবে ব্লগ টাইলেট লেখার ক্ষেত্রে কিছু নিময় কানুন আছে।
- টাইটেলের মাধ্যে অবশ্যই যে বিষয়টি টার্গেট করে লিখতেছেন সেই বিষয়টি উল্লেখ্য করতে হবে।
- ব্লগের টাইটেল ৬০ ওয়ার্ডের মধ্যে রাখার চেষ্টা করুন। আপনি চাইলে প্লাস বা মাইনাস করতে পারবেন সমস্যা নেই।
- টাইটেলের মধ্যে পাওয়ার ওয়ার্ড যোগ করুন। যেমন সেরা আইডিয়া, নতুন গল্প, সাল যোগ করতে পারেন, বাস্তাব অভিজ্ঞতা ইত্যাদি। পাওয়ার ওয়ার্ড লেখার টপিকের উপর ভিত্তি করে।
- টাইটেলের শুরুতে সংখ্যা যোগ করতে পারেন।
- অনেক ধরনের ভিজিটরকে টার্গেট করে টাইটেল লিখতে পারেন।
আর্টিকেল ফরমেট
আর্টিকেল লেখার ফরমেটের কোন সংখ্যা নেই। প্রায় হাজার হাজার ফরমেটে ব্লগ পোষ্ট করা যায়। তবে ব্লগের ফরমেট নির্ভর করে আপনি কোন বিষয়ের উপর ব্লগ লিখবেন।
ধরুন, আপনি ব্লগ লিখবেন কিভাবে ভালো ছাত্র হওয়া যায়? এই একই ধরনের বিষয় কে অনেক ভাবে সাজানো সম্ভব। যেমন,
৭টি ভালো ছাত্রের গুন
ভালো ছা্ত্র হওয়ার উপায়
প্রতি দিন যে কাজ গুলো করলে ভালো ছাত্র হওয়া যায়
ভালো ছাত্র হওয়ার গাইডলাইন
সুতরাং টাইটেলের ধরন অনুযায়ি ব্লগের ফরমেট নির্ভর করবে। টাইটেলের মধ্যে সংখ্যা যোগ করলে লিষ্ট কন্টেন্ট হবে। আবার টাইটেলের মধ্যে গাইডলাইন কথাটি যুক্ত করলে উপায় গুলো বর্ননা করা যাবে। এবং ভালো এবং খারাপ ছাত্রের মধ্যে পার্থক্য লিখে একটি পোষ্ট করা সম্ভব।
আর্টিকেল সাব-হেডিং
আর্টিকেলের শুরুতে থাকে টাইটেল যাকে আমরা এইচ১ বলে থাকি। পরর্বতীতে ব্লগের বিভিন্ন বিষয় আলোচনা করতে গিয়ে অনেক ধরনের বিষয় যুক্ত করতে হয়। যেমন আমি লিখতেছি “ব্লগ লেখার নিয়ম” কিন্তু তার সাথে সাথে কিওয়ার্ড রিসার্স নিয়ে আমাকে আলোচনা করতে হয়েছে।
যেহেতু কিওয়ার্ড রিসার্স এই লেখাটির একটি ২য় বিষয় সেহেতু তাকে এইচ৩ সাব-হেডিং দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ব্লগের অন্য সকল বিষয় গুলোকে এইচ২ সাব-হেডিং দেওয়া হয়েছে।
যেমন এই আর্টিকেল লেখার সাব-হেডিং হল
আর্টিকেল টাইটেল
আর্টিকেল ফরমেট
আর্টিকেল সাব-হেডিং ইত্যাদি।
সাব-হেডিং দেওয়াটা একটি ব্লগের জন্য অনেক গুরুত্ব বহন করে। বিশেষ করে ভিজিটরদের জন্য একজন ভিজিটর সহজে বুঝতে পারে বিষয় গুলোকে কিভাবে সাজানো হয়েছে।
আর্টিকেল সাব-হেডিং গুলো হলঃ
H2, H3, H4, H5, H6, etc.
আর্টিকেলের প্রয়োজনীয় ছবি
একটি আর্টিকেল লেখার সময় অনেক ধরনের ছবির দরকার হয়। যে সকল ছবির দরকার হয় সেই সকল ছবি পূর্বে থেকে আপনার কম্পিউটারে রেখে দিলে কাজ করতে সুবিধা হবে।
তাছাড়া আপনি যে সকল ছবি ব্লগ লেখার মধ্যে যুক্ত করবেন সেই সকল ছবি কম্প্রেস করে রাখতে হবে। এবং ছবি গুলোর মধ্যে Alt Text হল ছবির বর্ননা। যেমন আপনি একটি ছবি যোগ করলেন ব্লগ লেখার মধ্যে যেখানে একটি মেয়ে ল্যাপটপ নিয়ে বসে আছে। সেই ক্ষেত্রে আপনার ছবির
তাছাড়া আপনি যে সকল ছবি ব্লগ লেখার মধ্যে যুক্ত করবেন সেই সকল ছবি কম্প্রেস করে রাখতে হবে। এবং ছবি গুলোর মধ্যে Alt Text হল ছবির বর্ননা।
যেমন আপনি একটি ছবি যোগ করলেন ব্লগ লেখার মধ্যে যেখানে একটি মেয়ে ল্যাপটপ নিয়ে বসে আছে। সেই ক্ষেত্রে আপনার ছবির Anchor Text হবে “একটি মেয়ে ল্যাপটপ নিয়ে বসে আছে”।
অনেক ব্লগার Alt Text ব্যবহার করে কিওয়ার্ড। Alt Text কিওয়ার্ড ব্যবহার করা যাবে না।
আর্টিকেল ইন্টারনাল এবং এক্সট্রানাল লিংক
একটি ব্লগ লেখার সময় প্রয়োজন অনুয়ায়ি ব্লগের অন্য লেখার সাথে বর্তমান লেখার সংযোগ করে দিতে হয়। একই আর্টিকেলের একটি লেখার সাথে অন্য লেখার সংযোগকে বলা হয় ইন্টারনাল লিংক।
একই ভাবে ব্লগের প্রয়োজনে অন্য কোন ব্লগের লিংক যুক্ত করতে হয়। যাতে করে ভিজিটর একটি তথ্য জানতে এসে তার সাথে রিলেটেড সকল তথ্য সম্পর্কে জানার জন্য উৎস খুঁজে পায়।
যেমন, আমি এই ব্লগ লেখাটি লেখার সময় অন্য অনেক ব্লগের সাথে এই লেখাটি যুক্ত করেছি। অন্য ব্লগের লিংক নিজের ব্লগের সাথে যুক্ত করাকে এক্সট্রানাল লিংক করা বলা হয়।

আর্টিকেল ইউআরএল
আর্টিকেল লেখা পাবলিশ করার সময় ব্লগ ইউআরএল কাস্টমাইজ করতে হয়। আপনি যে বিষয় ব্লগিটি পোষ্ট করতেছেন তার আসল ওয়ার্ড গুলো ব্লগ ইউআরএলে রাখুন।

- ইউআরএল শর্ট রাখুন।
- ইউআরএলে অব্যশই কিওয়ার্ড যুক্ত করুন।
- ইউআরএলে এবং, কিন্তু, যদি, সে, তিনি, ইত্যাদি কথা গুলো বাদ দিন।
- আপনি বাংলা ব্লগের ইউআরএল ইংরেজিতে দিতে পারবেন।
আর্টিকেল ক্যাটাগরি এবং মেটা ডাটা
আর্টিকেল ক্যাটাগরি যুক্ত করা বাধ্যতামূলক নয়। কিন্তু আপনি ব্লগ ক্যাটগরি যুক্ত করার মাধ্যমে ব্লগের মধ্যে বিভিন্ন টপিক নিয়ে লেখা বিষয় গুলোকে ভিন্ন করতে পারবেন।
আমার এই ব্লগের তিনটি ক্যাটাগরি করা আছে। এবং পরর্বতীতে ক্যাটাগির সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে পারে। আমার ক্যাটাগরি গুলো হল ব্লগ, ডিজিটাল মার্কেটিং, ব্লগিং।
মেটা ডাটাঃ ব্লগ লেখার প্রথম দুই থেকে তিনটি প্যারার মধ্যে অবশ্যই আপনি আপনার ব্লগের মেইন টপিকটি লিখবেন। যেমন আমি এই ব্লগের প্রথম দুইটি বা তিনটি প্যারার মধ্যে আর্টিকেল লেখার নিয়ম কানুন এই লেখাটি লিখছি। তবে এমন ভাবে লিখবেন যেন বিষয়টি ন্যাচেরাল মনে হয়।
এবং সর্বশেষ হচ্ছে ব্লগের উপসংহার। একটি ব্লগের শেষের লাইন গুলো ভিজিটরকে আপনার ব্লগের অন্য পোষ্ট পড়ার ক্ষেত্রে উৎসাহ প্রদান করে। অথবা ভিজিটর আপনার ব্লগটি তার ব্রাউজারে বুকমার্ক করে রাখবে যতে করে অন্য সময় পেলে আপনার ব্লগটি পড়তে পারে।
শেষ কথা
জানি না বিষয়টি কতটুকু ভালো ভাবে উপস্থাপন করতে পেরেছি। তবে চেষ্টা করেছি ব্লগ লেখার নিয়ম গুলো সম্পূর্ন ভাবে আলোচনার করার।
এর পরেও আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে আমাকে কন্ট্রাক পেজ থেকে মেইল করতে পারেন। আমি চেষ্টা করবো আপনার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য।
আজকে এই পর্যন্তু ভালো থাকবেন। হ্যাপি ব্লগিং
Click the above button to visit next page
You visited 1/10 pages